চলতি বছরের ফেব্রুয়ারিতে টাঙ্গাইল শাড়িকে জিওগ্রাফিক্যাল আইডেন্টিফিকেশন (জিআই) বা দাবি করে তাতে। এরপরই নড়চড়ে বসে বাংলাদেশ। একের পর এক পণ্য জিআই করার প্রাতিয়া শুরু করেছে বাংলাদেশ। এবার এ তালিকায় যুক্ত হলো সুন্দরবনের মধু।
এ তথ্য নিশ্চিত করেছে শিল্প মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন প্রতিষ্ঠান পেটেন্ট, শিল্প-নকশা ও অধিদপ্তর (ডিপিডিটি) বাগেরহাটের জেলা প্রশাসন থেকে সুন্দরবনের মধুর জিআই পণ্যের আবেদন প্রস্তুত করে জার্নাল আকারে পাঠানো হয়েছে বিজি প্রেসে। জার্নাল প্রকাশের তারিখ থেকে দুই মাসের মধ্যে তৃতীয় কোনো পক্ষের আপত্তি বা বিরোধিতা না থাকলে, পণ্যটিকে ভৌগোলিক নির্দেশক পণ্য হিসেবে নিবন্ধন দেওয়া হবে।
জানা যায় সুন্দরবনের মধুকে জিআই পণ্য হিসেবে নিবন্ধনের জন্য আবেদন করেন বাগেরহাটের জেলা প্রশাসক। ডিপিডিটি এই আবেদন পরীক্ষা করে আরও তথ্য দেওয়ার জন্য আবেদনকারীকে অনুরোধ করে। এরপর আরও সবিস্তরে প্রতিবেদন প্রস্তুত করে ডিপিডিটিকে প্রদান করা হয়। এরপরও মেলেনি জিআই পণ্যের স্বীকৃতি। এ বিষয়ে শুনানি আয়োজন করে বাগেরহাট জেলা প্রশাসনের কাছে আরও পূর্ণাঙ্গ তথ্য চাওয়া হয়। পরে আবেদনকারী তা গত ২৭ জুন আবারও তা জমা দেন।