1. jfjoy24@gmail.com : admin :
  2. wordpressdefaults@gmail.com : defaults :
বাংলা খাতা না থাকায় ৫ম শ্রেণীর ছাত্রকে বেত্রাঘাত,থানায় অভিযোগ | তিস্তা সংবাদ
শনিবার, ২৭ জুলাই ২০২৪, ০৬:০৯ পূর্বাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম :
পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষে রেসিডেনসিয়াল কলেজের শিক্ষার্থী নি*হত পুলিশ–ছাত্রলীগের সঙ্গে সংঘর্ষে কোটা আন্দোলনকারী বেরোবির এক শিক্ষার্থী নিহ*ত রংপুরে জেলা যুবলীগের অবস্থান কর্মসূচি ও বিক্ষোভ মিছিল অনুষ্ঠিত রংপুর সদর দলিল লেখক সমিতির শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠিত রংপুরে প্রবাস বন্ধু ফোরামের ত্রি-মাসিক সভা অনুষ্ঠিত এবার জিআই পণ্য হিসেবে নিবন্ধনে সুন্দরবনের মধু রমেকে ভিন্ন গ্রুপের রক্ত দেয়া সেই ফাতেমার মৃ*ত্যু পীরগাছায় স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনের পক্ষ থেকে থানার এস আই আনিছুর রহমান কে বিদায় সংবর্ধনা ইরানের নতুন প্রেসিডেন্ট সংস্কারপন্থী মাসুদ পেজেশকিয়ান সৎ বাজার এরশাদ মার্কেটের দোকানদারদের পক্ষে অবহিতকরণ ও মানববন্ধন

বাংলা খাতা না থাকায় ৫ম শ্রেণীর ছাত্রকে বেত্রাঘাত,থানায় অভিযোগ

প্রতিনিধি
  • আপডেট মঙ্গলবার, ১৯ এপ্রিল, ২০২২
  • ১০৮

 

মোঃ সাজু মিয়া
কালীগঞ্জ(লালমনিরহাট)প্রতিনিধিঃ

লালমনিরহাটের কালীগঞ্জ উপজেলার কাকিনাহাট মোস্তফাবিয়া কামিল মাদ্রাসার ৫ম শ্রেণীর ছাত্র জুলফিকারকে বেদম বেত্রাঘাতের অভিযোগ উঠেছে ওই বিদ্যালয়ের এক শিক্ষকের বিরুদ্ধে।

সোমবার(১৮ এপ্রিল) এ ঘটনার প্রেক্ষিতে নির্যাতনের শিকার ছাত্রের বাবা ওবায়দুল ইসলাম কালীগঞ্জ থানার অফিসার ইনচার্জ এর কাছে লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন।

অভিযোগে উল্লেখ করা হয়েছে, ছাত্র জুলফিকার আলী প্রতিদিনের ন্যায় ক্লাসে যায়।বাংলা শিক্ষক শফিকুল ইসলাম ছাত্রদের পড়ানোর জন্য ক্লাসরুমে যায় এবং এক পর্যায়ে ছাত্রদের কাছ থেকে বাংলা খাতা চাইলে অনেকেই খাতা দিতে পারলেও ছাত্র জুলফিকার আলী খাতাটি দিতে পারেনি। শফিকুল ইসলাম শিক্ষক ছাত্র জুলফিকারেরর কাছে খাতা না দেওয়ার বিষয়টি জানতে চাইলে জুলফিকার আলী বলেন -ভুল বশতঃ বাংলা খাতাটি বাড়ীতে রেখে আসছি। ছাত্রের মুখে এহেন কথা শুনে শিক্ষক বেত্রাঘাত করেন।

মাদ্রাসা ছুটি শেষে জুলফিকার নিজ বাড়ীতে এসে তার বাবাকে আঘাতের চিহৃ দেখালে তিনি নিরুপায় হয়ে সন্তানকে কালীগঞ্জ হাসপাতালে সুচিকিৎসার জন্য ভর্তি করান। আজ মঙ্গলবার ছেলে জুলফিকারকে সঙ্গে নিয়ে কালীগঞ্জ থানায় একটি লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন।

ছাত্র জুলফিকার আলীর বাবা এবিষয়ে বলেন-বাংলা খাতা বাড়ীতে রেখে যাওয়ার অপরাধে মা হাড়া সন্তানটিকে যেভাবে মারধর করেছে তাতে আমি খুব কষ্ট পেয়েছি। কালীগঞ্জ হাসপাতালে চিকিৎসা শেষে ন্যায় বিচারের আশায় আমি আইনের আশ্রয় নিয়েছি।

এবিষয়ে-কাকিনা মোস্তফাবিয়া কামিল মাদ্রাসার অধ্যক্ষ বলেন-বিষয়টি শুনেছি তবে থানায় অভিযোগ করার পূর্বে আমাদেরকে জানানো উছিৎ ছিলো অভিভাবকের।

কালীগঞ্জ থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) এটিএম গোলাম রসুল মুঠোফোনে দৈনিক আমার সংবাদকে অভিযোগের সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, দ্রুত অনুসন্ধান সাপেক্ষে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহন করা হবে।

আপনার স্যোসাল মাধ্যমে শেয়ার দিন

এই বিভাগের আরো খবর
© ২০২৪ সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত | তিস্তা সংবাদ.কম
Theme Customization By NewsSun