মা-বাবা একমাত্র ছেলে চাকুরী করতেন ঢাকায়। অফিস সহকর্মীর মাধ্যমে পরিচয়ে চায়ের দাওয়াত বাসায় । ভাড়া করা গুন্ডার ভয় দেখিয়ে জোরপূর্বক বিয়ে।তিনলক্ষ টাকা দেনমোহরে বিয়ে করতে বাধ্য করে এবং ছেলে সাথে মেয়ের দশ বছরের বয়স পার্থক্য। দুই বিয়ে এবং দুই সন্তানের মা সম্পূর্ণ গোপন রেখে প্রেমের ফাঁদে বিয়ে।
কিছুদিন পড়ে অসুস্থ হয়ে স্ত্রীকে নিয়ে গ্রামের বাড়িতে স্বামীর উপরে নানাভাবে নির্যাতন। ডিভোর্সের সিদ্ধান্ত নেওয়ায় কোটের শুনানির আগে মিথ্যা মামলায় দিয়ে উপি সদস্য হাজতে ভয়ে বাড়ি ছাড়া সহ পরিবার। আট লক্ষ টাকা দেনমোহর দাবি করেন স্ত্রী বেড়িয়ে আসে রহস্য বিয়ে করে অথ্য হাতিয়ে নেওয়া বউয়ের মূল লক্ষ্য দাবিতে সংবাদ সম্মেলন।
রংপুর জেলার সদর কোতোয়ালি থানা, হরিদেবপুর ইউনিয়নের ১নং ওয়ার্ড (কতমতলা) এলাকার বাসিন্দা, সোহানুর রহমান (১৯) এর পিতা-মাতার উদ্দিন। সোমবার আনুমানিক দুপুরে হাজিরহাট প্রেসক্লাবে সংবাদ সম্মেলনে এসব কথা ছেলের বাবা ও ইউপি সদস্য সাংবাদিকদের জানিয়েছেন।
সোহানুরের জন্ম তাং – ০৭/১০/২০০০ ইং এবং বউয়ের জন্ম তাং – ২৮/০৬/১৯৯২ ইং ছেলের থেকে ৭ বছর বয়স বেশি। রংপুর সিটি কর্পোরেশন হাজিরহাট থানার ১০ নং ওয়ার্ড আদশ গ্রামের সবুর উদ্দিনের মেয়ে, শাহনাজ পারভীনের নেশা প্রথমে বিয়ে কিছুদিন সংসার করবার পড়ে অর্থ-সম্পদ লুটে নেওয়া। যিনি বিয়ের নামে বহু পুরুষকে ফাঁদে ফেলে অর্থ-সম্পদ লুটে নেন, ২৫ আগষ্ট ২০০৮ইং রংপুরের উওম হাজীরহাটের আমজাদ হোসেনের ছেলে আলমগীরকে বিয়ে করেন। চার বছরের মাথায় সুকৌশলে দেনমোহরানা ও খোরপোশ বাবদ মোটা অংকের অর্থ হাতিয়ে নিয়ে তালাক দিয়েছিলেন।
দ্বিতীয় ২রা জুলাই/২০১২ ইং গাইবান্ধা পলাশবাড়ী, পবনাপুর গ্রামের মৃত খাদেম হোসেনের পুত্র মোত্তালেবকে বিয়ে হলে, ঠিক পুর্বের কৌশলেই হাতিয়ে নেয় অর্থ। ৩য় নম্বর স্বামীর সঠিক তথ্য পাওয়া যায়নি, ২০১৯ ইং চতুর্থ নম্বরে সহিদার রহমানের নাবালক পুত্রকে বিয়ে করতে বাধ্য করেছেন। নিকাহ নামায় উল্লেখ্য সোহানুরের জন্ম তারিখ ১৪এপ্রিল/১৯৯৪ইং কিন্তু ২০১৭ইং সালে দিনাজপুর শিক্ষা বোর্ডের আওত্বায় এসএসসি পরীক্ষায় পাশকৃত সনদে সোহানের জন্ম তারিখ ৭ অক্টোবর/২০০০ইং।
ইউনিয়ন ইউপি সদস্য নামে মিথ্যা বানোয়াট মামলা,স্ত্রীর এরুপ ব্যবহারে অতিষ্ঠ হয়ে ২৯-৯-২০২২ স্থানীয় কাজী অফিসে গমন করে ডিভোর্স দিতে বাদ্য করায়।
১৩/১০/২০২২ নারী ও শিশু নির্যাতন- ২০০০ সংশোধিত আইনে ৩ ধারা মিথ্যা বানোয়াট মামলায় ইউপি সদস্যকে ৮ দিন জেল হাজত খাটতে হয়েছে। এরপরে শাহানাজ পারভীন মিথ্যা বানোয়াট হয়রানি মূলক মামলা তুলে নিতে দাবি করছেন নিকাহনামায় মিথ্যা দেনমোহর ৮ লক্ষ টাকা। আমি এবং আমার পরিবার অসহায়, সংবাদ সম্মেলনে মহিলা মেম্বার জানান – তাকে ডেকে ঘটনা জানানোর কথা বলে মিথ্যা অভিযোগে তিনি ৮ (আট) দিন জেলে থাকার পরে জামিনে বের হোন। সম্মান হানি হয়েছে আমার হয়রানির কারণে, অন্যায়ের ন্যায্য বিচার দাবী করেন পুলিশ ও দেশবাসীর কাছে।
Leave a Reply