1. jfjoy24@gmail.com : admin :
  2. wordpressdefaults@gmail.com : defaults :
কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের জাল সনদধারীদের তালিকা পেয়েছে ডিবি | তিস্তা সংবাদ
রবিবার, ০৮ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ০৫:২২ পূর্বাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম :
পীরগাছায় গলায় ফাঁস দিয়ে কিশোরের আত্মহত্যা পীরগাছায় কাশিয়াবাড়ী উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষকের পদত্যাগের দাবিতে মানববন্ধন পীরগাছায় বিনামূল্যে বীজ ও রাসায়নিক সার বিতরণ পীরগাছায় ইসলামী আন্দোলনের গণ সমাবেশ অনুষ্ঠিত পীরগাছায় বিভিন্ন জাতের পোনামাছ অবমুক্তকরণ পীরগাছায় অসহায় পরিবের পাশে দাঁড়িয়েছে হামার পীরগাছা যুব ফাউন্ডেশন পীরগাছায় তিন বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষকের পদত্যাগ দাবিতে সড়ক অবরোধ পীরগাছায় ট্রাফিক সিগন্যালের দায়িত্বে আনসার ভিডিপি আবু সাঈদসহ সমস্ত হত্যাকাণ্ডের বিচার চায় বেরোবি শিক্ষকরা পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষে রেসিডেনসিয়াল কলেজের শিক্ষার্থী নি*হত

কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের জাল সনদধারীদের তালিকা পেয়েছে ডিবি

নিউজ ডেস্ক
  • আপডেট রবিবার, ১২ মে, ২০২৪
  • ৩৫

ঢাকা মেট্রোপলিটন গোয়েন্দা পুলিশের (ডিবি) অতিরিক্ত কমিশনার মোহাম্মদ হারুন অর রশীদ বলেছেন, কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের সিনিয়র সিস্টেম অ্যানালিস্ট একেএম শামসুজ্জামানসহ বোর্ডের অন্য কর্মকর্তারা বছরের পর বছর টাকার বিনিময়ে সনদ ও মার্কশিট বিক্রি করেছেন। বিক্রি করা সনদগুলো কীভাবে শনাক্ত করা যায় সেই তথ্য শামসুজ্জামান আমাদের দিয়েছেন। আমরা সেই তালিকা প্রস্তূত করে বোর্ডের কাছে দেবো। তারা সেগুলো বাতিলে ব্যবস্থা নেবে।

শনিবার দুপুরে রাজধানীর মিন্টো রোডে ডিবি কার্যালয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি বলেন, কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের সিনিয়র সিস্টেম অ্যানালিস্ট একেএম শামসুজ্জামান পাঁচ হাজার মানুষকে জাল সনদ দিয়েছেন। এমন কি তার সঙ্গে বোর্ডের বহু কর্মকর্তা ও কর্মচারীও জড়িত রয়েছেন। শামসুজ্জামান রিমান্ডে টাকার বিনিময়ে বিক্রি করা সনদ বাতিলের গুরুত্বপূর্ণ তথ্য দিয়েছে। যার মাধ্যমে সনদ শনাক্ত করে বাতিল করা যাবে। তাই আমরা এই তথ্য কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের সচিব ও সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের জানাবো। পাশাপাশি বুয়েটের এক্সপার্টদের যুক্ত করে এই কাজটি কীভাবে করা যায় সে বিষয়ে ব্যবস্থা নেয়া হবে।

তাদের বিরুদ্ধেও কোনো ব্যবস্থা নেয়া হবে কিনা জানতে চাইলে ডিএমপি’র এই অতিরিক্ত কমিশনার বলেন, আপনারা জানেন গত ১লা এপ্রিল রাজধানীর কাফরুল এলাকায় অভিযান চালিয়ে সিস্টেম অ্যানালিস্ট শামসুজ্জামানকে গ্রেপ্তার করা হয়। তখন রমজান মাসের শেষের দিকে। শামসুজ্জামান আমাদের কাছে রিমান্ডে থাকা অবস্থায় অনেক সাংবাদিক ফোন দিয়ে ঈদের বোনাস চেয়েছিল। এর প্রেক্ষিতে আমরা তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করেছি। তিনি খোলামেলাভাবে জানিয়েছেন, আমার পদে থাকতে অনেককে ম্যানেজ করতে হয়েছে। সে কারণেই ম্যানেজ করে চলতে হয়েছে। তাকে দ্বিতীয় রিমান্ডে এনে জিজ্ঞাসাবাদে সে জানিয়েছে কোন সাংবাদিক কখন, কীভাবে, কতো টাকা নিয়েছে। আমাদের ডিবি’র কর্মকর্তারা যোগাযোগ করে সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানের দায়িত্বরতদের সঙ্গে যোগাযোগ করেছে। কোনো সাংবাদিক যদি চায় শামসুজ্জামানের মুখোমুখি বসে কথা বলতে, আমরা তাকে সেই সুযোগ দেবো। আমরা মনে করি অন্যায়ভাবে কেউ হয়রানির শিকার হউক সেটা আমরা চাই না।

দুদক কর্মকর্তারা শামসুজ্জামানের সঙ্গে কীভাবে যুক্ত হলেন জানতে চাইলে হারুন বলেন, শামসুজ্জামান মনে করেছেন কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যানের চার পাশে থাকা দালাল প্রকৃতির লোক থাকে। পাশাপাশি সাংবাদিক ও দুর্নীতি দমন কমিশনের অনিয়ম তদন্ত করে। তারাও যদি তার পাশে থাকে তাহলে তার যে সনদ বাণিজ্যটা বড় আকারে করতে পারে। সে কারণেই সে এই নেটওয়ার্ক গড়ে তুলেছে। ফলে শামসুজ্জামানের সহযোগী ফয়সালকে নিয়ে একটি আলাদা বাসায় বসে সনদ তৈরি করতো। যার কারণে বিভিন্ন মানুষ তার সঙ্গে যোগাযোগ করে। এই অনিয়মের সঙ্গে জড়িত তাদের সবার বিরুদ্ধেই ব্যবস্থা নেয়া হবে।

আপনার স্যোসাল মাধ্যমে শেয়ার দিন

এই বিভাগের আরো খবর
© ২০২৪ সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত | তিস্তা সংবাদ.কম
Theme Customization By NewsSun